দুধ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
জেনে নিন ডিম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কেআজকে আমরা আলোচনা করব দুধের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। ছোটবেলা থেকেই শুনে
আসছি দুধ খেলে শরীরের শক্তি বাড়ে আর এটা যে মিথ্যা কথা তাও নয়। দুধ খেলে অবশ্যই
শরীরে শক্তি বাড়ে। কারণ দুগ্ধজাতীয় যে খাবারগুলো রয়েছে সেগুলো আমাদের শরীরের
ভেতরে থাকা হারগুলো মজবুত করে এবং আমাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করে
থাকে। তাই নিঃসন্দেহে বলা যায় দুধ অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি পুষ্টি উপাদান
সমৃদ্ধ খাবার।
আপনাদের মধ্যে অনেকেই হয়তো জানেন না, দুধ আসলে কতটা উপকারী আমাদের শরীরের জন্য।
তবে একটা কথা না বললেই নয়, সবকিছুর যেমন একটা ভালো দিক রয়েছে ঠিক তেমনি খারাপ
দিক অবশ্যই রয়েছে। তবে দুধ যেহেতু নিঃসন্দেহে একটি পুষ্টিকর খাদ্য উপাদান তাই
এটা তেমন খারাপ দিক নেই। তবুও যে খারাপ দিকগুলো রয়েছে সেগুলো আমি আপনাদের সাথে
আজকে আলোচনা করবো দুধ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পরকে। তাহলে চলুন আর আজাইরা
প্যাঁচাল না পেরে শুরু করা যাক।
দুধ খাওয়ার উপকারিতা
একটা কথা আমি আগেও বলেছি সেটা হল দুধ একদম পুষ্টি সমৃদ্ধ এবং পুষ্টিগুণে ভরপুর
একটি খাদ্য উপাদান। আমাদের মধ্যে অনেকেরই প্রায় সময় শরীরের দুর্বলতা দেখা দেয়
যার কারণে আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের কাজকর্ম সঠিকভাবে করতে পারি না। আর এর
কারণে আমাদের প্রতিদিন একগ্লাস করে হলেও দুধ পান করা উচিত। কারণ দুধের মধ্যে থাকা
ক্যালসিয়াম আমাদের শরীরে শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
এছাড়াও দুধের মধ্যে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেট যা আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আপনারা হয়তো জানেন না যে দুধ পুষ্টিকর উপাদান নিয়ে ভরপুর বলে দুধকে সুপার ফুড বিবেচনা করা হয়ে থাকে। কারণ দুধের মধ্যে যে প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ উপাদানগুলো রয়েছে সেগুলো শুধু আমাদের শরীরের জন্যই উপকারী নয় বরং আমাদের মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখতে এগুলো যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
আর আমি নিজেও ছোটবেলা থেকে দুধ খেতে অনেক পছন্দ করি। আর নিজের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলছি দুধ খেলে আসলেই শরীর অনেক ভালো থাকে আর সাথে সাথে বাইসেপ্স ও অনেক শক্তিশালী হয় দুধ খাওয়ার মাধ্যমে। দুধ আমাদের শরীরকে আমাদের প্রতিদিনের দৈনন্দিন যে কাজকর্মগুলো রয়েছে সেগুলো যথাযথভাবে সম্পূর্ণ করার শক্তি যোগায়। এছাড়াও আমাদের দেহের মধ্যে যে কোষ ও টিস্যু উপাদান গুলো রয়েছে সেগুলোকে শক্তিশালী ও মজবুত করার ক্ষেত্রে দুধের কোন বিকল্প নেই।
আমি জানি না আপনাদের মধ্যে কেউ কখনো ছাগলের দুধ কিংবা মহিষের দুধ খেয়েছেন কিনা তবে এগুলো যথেষ্ট পুষ্টিকর খাদ্য উপাদানের মধ্যে পড়ে। খেয়ে দেখবেন মজা পাবেন আর সাথে শক্তি ও পাবেন। পুষ্টিবিদরা বলে থাকেন, দুধ খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে যেমন ; শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য ও শরীরের শক্তিকে যথাযথভাবে বাড়ানোর জন্য প্রতিদিন এক গ্লাস করে হলেও গরু ছাগল বা মহিষের দুধ পান করা উচিত।
বিশেষ করে গরুর দুধ কারণ এটা আমাদের শরীরের ভেতরে থাকা হারগুলোকে মজবুত করতে অনেক সাহায্য করে। বিশেষ করে যারা যুবক রয়েছেন তাদের দৈনন্দিন কাজগুলো সঠিকভাবে সম্পন্ন করতে যেন কোনরকম ক্লান্তি না আসে সেজন্য অবশ্যই আপনাদের প্রতিদিন একগ্লাস করে হলেও দুধ খাওয়া উচিত। এছাড়াও পাশাপাশি প্রাপ্তবয়স্ক ও বয়স্ক যারা রয়েছেন তারাও যদি প্রতিদিন নিয়ম করে এক গ্লাস গরু বা ছাগলের দুধ পান করেন তাহলে অবশ্যই আপনারাও অনেক উপকার পাবেন এবং শরীরের জোর পাবেন।
কারন এই পুষ্টিকর খাদ্য উপাদানটি যদি আপনারা নিয়মিত গ্রহণ করতে পারেন তাহলে আপনাদের শরীরে ফুর্তি থাকবে চরম আর কাজ করতে মজা লাগবে। আর তা না হলে প্রতিদিন শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ শক্তির অভাবে যে কোন কাজ করতে গিয়ে হাঁপিয়ে যেতে হবে। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন দুধ খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।
এছাড়াও দুধের মধ্যে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেট যা আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আপনারা হয়তো জানেন না যে দুধ পুষ্টিকর উপাদান নিয়ে ভরপুর বলে দুধকে সুপার ফুড বিবেচনা করা হয়ে থাকে। কারণ দুধের মধ্যে যে প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ উপাদানগুলো রয়েছে সেগুলো শুধু আমাদের শরীরের জন্যই উপকারী নয় বরং আমাদের মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখতে এগুলো যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
আর আমি নিজেও ছোটবেলা থেকে দুধ খেতে অনেক পছন্দ করি। আর নিজের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলছি দুধ খেলে আসলেই শরীর অনেক ভালো থাকে আর সাথে সাথে বাইসেপ্স ও অনেক শক্তিশালী হয় দুধ খাওয়ার মাধ্যমে। দুধ আমাদের শরীরকে আমাদের প্রতিদিনের দৈনন্দিন যে কাজকর্মগুলো রয়েছে সেগুলো যথাযথভাবে সম্পূর্ণ করার শক্তি যোগায়। এছাড়াও আমাদের দেহের মধ্যে যে কোষ ও টিস্যু উপাদান গুলো রয়েছে সেগুলোকে শক্তিশালী ও মজবুত করার ক্ষেত্রে দুধের কোন বিকল্প নেই।
আমি জানি না আপনাদের মধ্যে কেউ কখনো ছাগলের দুধ কিংবা মহিষের দুধ খেয়েছেন কিনা তবে এগুলো যথেষ্ট পুষ্টিকর খাদ্য উপাদানের মধ্যে পড়ে। খেয়ে দেখবেন মজা পাবেন আর সাথে শক্তি ও পাবেন। পুষ্টিবিদরা বলে থাকেন, দুধ খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে যেমন ; শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য ও শরীরের শক্তিকে যথাযথভাবে বাড়ানোর জন্য প্রতিদিন এক গ্লাস করে হলেও গরু ছাগল বা মহিষের দুধ পান করা উচিত।
বিশেষ করে গরুর দুধ কারণ এটা আমাদের শরীরের ভেতরে থাকা হারগুলোকে মজবুত করতে অনেক সাহায্য করে। বিশেষ করে যারা যুবক রয়েছেন তাদের দৈনন্দিন কাজগুলো সঠিকভাবে সম্পন্ন করতে যেন কোনরকম ক্লান্তি না আসে সেজন্য অবশ্যই আপনাদের প্রতিদিন একগ্লাস করে হলেও দুধ খাওয়া উচিত। এছাড়াও পাশাপাশি প্রাপ্তবয়স্ক ও বয়স্ক যারা রয়েছেন তারাও যদি প্রতিদিন নিয়ম করে এক গ্লাস গরু বা ছাগলের দুধ পান করেন তাহলে অবশ্যই আপনারাও অনেক উপকার পাবেন এবং শরীরের জোর পাবেন।
কারন এই পুষ্টিকর খাদ্য উপাদানটি যদি আপনারা নিয়মিত গ্রহণ করতে পারেন তাহলে আপনাদের শরীরে ফুর্তি থাকবে চরম আর কাজ করতে মজা লাগবে। আর তা না হলে প্রতিদিন শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ শক্তির অভাবে যে কোন কাজ করতে গিয়ে হাঁপিয়ে যেতে হবে। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন দুধ খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।
আমরা সবাই চাই স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে কিন্তু আমরা সবাই কি তা পারি। আমরা
সবাই সুস্থ থাকতে চাই কিন্তু বাইরের অপরিষ্কার পানি খাবার এবং দৈনন্দিন জীবনে
চাপের কারণে আমরা সুস্থ থাকতে চেয়েও তা পারি না। আর সেজন্য সুস্থ থাকতে হলে
আমাদের নির্দিষ্ট কিছু নিয়মকানুন মেনে চলতে হয়। যেমন ; সঠিক খাবার গ্রহণ করতে
হয় সঠিকভাবে বিশ্রাম নিতে হয়।
আর সঠিক খাবার গুলোর মধ্যে দুধ একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় খাদ্য উপাদান। আমি আপনাদেরকে নিচের কিছু দুধ খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানাবো আপনার একটু কষ্ট করে নিচের দিকে তাকালেই দেখতে পাবেন ;
আর সঠিক খাবার গুলোর মধ্যে দুধ একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় খাদ্য উপাদান। আমি আপনাদেরকে নিচের কিছু দুধ খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানাবো আপনার একটু কষ্ট করে নিচের দিকে তাকালেই দেখতে পাবেন ;
- দাঁতের সমস্যা দূরীকরণে দুধ খাওয়ার উপকারিতা ; ভাইরে ভাই দাঁতে যদি কোন সমস্যা হয় তাহলে না ঘুমানো হয় আর না খাওয়া হয়। দাঁতের যন্ত্রনায় একদম কাহিল অবস্থা হয়। কিন্তু যদি আপনারা দাঁতের সমস্যা থেকে দূরে থাকতে চান তাহলে অবশ্যই প্রতিদিন নিয়ম করে দুধ খাবেন কারণ দুধের মধ্যে যে ক্যালসিয়াম উপাদানটি রয়েছে সেটা দাঁত সংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যা নিরাময় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এতে করে আপনার দাঁত থাকে মজবুত শক্ত আর বিশেষ করে পোকা লাগা থেকে দূরে থাকবে আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
- ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে দুধ খাওয়ার উপকারিতা ; ওপরের আলোচনায় আপনাদেরকে আগে বলে দেয়া হয়েছে যে, আপনারা যদি নিয়মিত দুধ পান করতে পারেন তাহলে সেটা আপনাদের ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে। অতিরিক্ত ওজনের ফলে অনেকেই অনেক প্যারায় থাকেন তাই যদি এই প্যারা থেকে মুক্তি পেতে চান তাহলে প্রতিদিন নিয়ম করে দুধ খাওয়া ধরুন।
- কোষ্ঠকাঠিন্যে সমস্যা দূরীকরণে দুধ খাওয়ার উপকারিতা ; যদিও এগুলো আপনাদেরকে আগেই বলে দেয়া হয়েছে তবুও আমি পয়েন্ট আকারে আবার বলে দিচ্ছি যাতে আপনাদের দেখতে ও বুঝতে সুবিধা হয়। আপনারা যদি প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে একগ্লাস করে দুধ খেয়ে ঘুমাতে পারেন তাহলে এটা আপনাদের শরীরকে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে দূরে রাখবে এবং আপনার শরীর থাকবে সুস্থ ও স্বাভাবিক।
- মানসিক চিন্তা দূরীকরণে দুধ খাওয়ার উপকারিতা ; দুধের মধ্যে যে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থগুলো রয়েছে সেগুলো আপনাদের শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে শক্তি যোগাতে সাহায্য করে। আর আপনারা তো প্রায় আগে থেকে শুনে আসছেন যে, শরীর মন দুইটা একটা আরেকটার সাথে সম্পর্কযুক্ত। তাই যদি আপনার শরীর ভালো থাকে আপনার মানসিক অবস্থা অটোমেটিক্যালি ভালো থাকবে। আর আপনাদের মাথা থাকবে ঠান্ডা ও দুশ্চিন্তা মুক্ত।
রাতে দুধ খাওয়ার উপকারিতা
দুধ খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে একটু আগে আমি আপনাদের সাথে অনেক আলোচনা করলাম।
আর একটা প্রশ্ন সবার মনে জেগে থাকে সেটা হল রাতে দুধ খেলে কি বেশি ভালো ফলাফল
পাওয়া যাবে ? উত্তরটা হলো অবশ্যই পাওয়া যাবে। পুষ্টিবিদরা যারা রয়েছেন তারা
বলেছেন যে, আপনারা যদি প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে গরম দুধ পান করেন তাহলে সেটা
আপনাদের শরীরের শক্তি বাড়াতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
আমরা যখন ঘুমিয়ে থাকি তখন আমাদের শরীর পুরোটাই শান্ত থাকে এবং রিলাক্স
অবস্থায় থাকে। আর ঘুমানোর আগে যদি আমরা এমন কোন পুষ্টিকর পানীয় উপাদান খেয়ে
থাকি তাহলে অবশ্যই সেটা আমাদের শরীরে শক্তি বাড়াতে বেশি কার্যকরী ভূমিকা পালন
করবে। এছাড়াও গরম দুধের মধ্যে যে ট্রিপটোফ্যান, অ্যামিনো অ্যাসিড, সেরোটোনিন
এবং মেলাটোনিনপাঠান উপাদানগুলো রয়েছে সেগুলো একজন মানুষের পর্যাপ্ত ও ভালো
ঘুমের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
আর আপনারা হয়তো জানেন যে, শরীর সুস্থ ও স্বাভাবিক থাকার জন্য ঘুমের
প্রয়োজনীয়তা কতটা এছাড়াও দুধের মধ্যে থাকা পুষ্টিকর উপাদান আপনাদের শরীরে
চর্বি ও ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে অনেকটাই সাহায্য করে। যাতে করে আপনার শরীর থাকবে
সুস্থ স্বাভাবিক ও একদম ফুর্তিতে। আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কথা আপনাদের না বললেই
নয় সেটা হলো, আপনাদের মধ্যে যদি কারো কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে থাকে তাহলে
অবশ্যই প্রতিদিন ঘুমানোর আগে হোক বা সকালে হোক এক গ্লাস করে দুধ আপনাদের পান
করা উচিত। কারণ দুধের মধ্যে থাকা পুষ্টি উপাদান কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করার
জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি পানীয় উপাদান।
আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কথা সেটা হচ্ছে আপনাদের আগে বলা হয় নাই এখন বলে দিচ্ছি রাতে
ঘুমানোর কমপক্ষে দুই থেকে তিন ঘন্টা আগে দুধ খাবেন মানে একদম খেয়ে যে শুয়ে
পড়বেন এমনটা না সবকিছু খাওয়ার একটা নিয়ম রয়েছে। খাওয়ার সাথে সাথে শুয়ে
পড়লে বরং আপনার সমস্যা হবে এটাই সঠিক নিয়ম যে আপনি মিনিমাম ২ থেকে ৩ ঘন্টা আগে
দুধ খাবেন। এতে করে দুধ আপনার শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করতে
সক্ষম হবে।
আর যদি খাওয়ার সাথে সাথে শুয়ে পড়েন তাহলে কিন্তু হজম সংক্রান্ত সমস্যা হতে পারে। তখন কিন্তু আমাকে কেউ কিছু বলতে আসবেন না আমি কিন্তু আপনাদের বলে দিয়েছি তাই আমার কিন্তু কোন দোষ নাই। কারণ একটা সঠিক জিনিস যদি আপনি অনিয়ম করে খান তাহলে সেটার ফল খারাপ হতেও পারে। যাইহোক খারাপের দিকে যখন চলে আসি তখন আপনাদেরকে একটু দুধ খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কেও জানিয়ে দিই। আর এটা জানতে হলেও আপনাদেরকে একটু কষ্ট করে নিচের দিকে তাকাতে হবে সো প্লিজ লুক অ্যাট ডাউন ;
আর যদি খাওয়ার সাথে সাথে শুয়ে পড়েন তাহলে কিন্তু হজম সংক্রান্ত সমস্যা হতে পারে। তখন কিন্তু আমাকে কেউ কিছু বলতে আসবেন না আমি কিন্তু আপনাদের বলে দিয়েছি তাই আমার কিন্তু কোন দোষ নাই। কারণ একটা সঠিক জিনিস যদি আপনি অনিয়ম করে খান তাহলে সেটার ফল খারাপ হতেও পারে। যাইহোক খারাপের দিকে যখন চলে আসি তখন আপনাদেরকে একটু দুধ খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কেও জানিয়ে দিই। আর এটা জানতে হলেও আপনাদেরকে একটু কষ্ট করে নিচের দিকে তাকাতে হবে সো প্লিজ লুক অ্যাট ডাউন ;
দুধ খাওয়ার অপকারিতা
দুধ নিঃসন্দেহে একটি পুষ্টিকর খাদ্য উপাদান তবে কিছু খারাপ দিক রয়েছে কারণ যে
কোন জিনিসেরই ভালো দিক থাকলেও খারাপ দিক অবশ্যই থাকবে তো চলুন আপনাদেরকে আর সময়
নষ্ট না করে দুধ খাওয়ার কিছু খারাপ দিক বা অপকারিতা সম্পর্কে জানিয়ে দেয়া যাক
;
- রাতে দুধ খাওয়ার অপকারিতা ; রাতে ঘুমানোর আগে দুই থেকে তিন ঘন্টা আগে যদি দুধ খান তাহলে সেটা আপনার শরীরে তেমন একটা ক্ষতি করবে না। কিন্তু যদি আপনি ঘুমানোর ঠিক আগে দুধ খেয়ে সাথে সাথে শুয়ে পড়েন তাহলে আপনার ওজন বাড়ার ক্ষেত্রে দুধ দায়ী থাকবে। তাই যদি আপনি আপনার স্বাস্থ্য মোটা করতেন না চান তাহলে অবশ্যই দুধ নিয়ম মেনে খাবেন অর্থাৎ সময় মেনে। আর আশা করি সবার বুঝতে আর কোন সমস্যা নেই। কারণ আমি সময় আগেই বলে দিয়েছি।
- খাবার হজমের ক্ষেত্রে দুধ খাওয়ার অপকারিতা ; অনেক সময় আমরা খাবার খাওয়ার পর দেখি খাবার ঠিক মতো হজম হচ্ছে না। আর এরকমটা হলে খুব বিরক্ত লাগে আর একদম শুয়ে বসে যেভাবেই থাকেন না কেন শান্তি পাওয়া যায় না। আর এই খাবার হজম না হওয়ার ক্ষেত্রে দুধ কিন্তু বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অর্থাৎ আপনি যদি চান যে আপনার খাবার ঠিকমতো হজম হোক তাহলে খাবারের সাথে সাথে দুধ অবশ্যই খাবেন না। দুধ যখন খাবেন তখন অন্য কিছু অবশ্যই খাবেন না এতে করে আপনার হজমের সমস্যা দেখা দিবে আর আপনার অস্বস্তি বাড়বে।
- রাতে ঠান্ডা দুধ খাওয়ার অপকারিতা ; রাতের বেলা আপনাদের মধ্যে অবশ্যই কেউ ঠান্ডা দুধ খাবেন না কারণ ঠান্ডা জিনিস আমাদের বলার জন্য খুব ক্ষতিকর আর সাথে সাথে পেটের জন্য অবশ্যই ক্ষতিকর। তাই খেলে গরম দুধ খাবেন তাও ঘুমানোর দুই থেকে তিন ঘন্টা আগে বার বার মনে করিয়ে দিচ্ছি কিন্তু।
- এলার্জিজনিত সমস্যায় দুধ খাওয়ার অপকারিতা ; এলার্জি যাদের রয়েছে তাদের দেখা যায় যে প্রায় অনেক কিছুতেই এলার্জি থাকে। আর আমি এই কথাটি বিশেষ করে যাদের এলার্জি রয়েছে তাদের জন্যই বলছি আপনাদের যদি দুধে এলার্জি থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনারা দুধ থেকে ১০০ হাত দূরে থাকুন। কারণ আপনারা আমার থেকে ভালো বুঝেন এলার্জি যদি জেগে যায় তাহলে কি পরিমান খারাপ অবস্থা আপনাদের হতে পারে। অবশ্যই যাদের অ্যালার্জি রয়েছে তারা দূর থেকে দূরে থাকুন আর আমি নয় শুধু ডাক্তাররাও যাদের দুধে অ্যালার্জিজনিত সমস্যা রয়েছে তাদেরকে দুধ খেতে নিষেধ করেছে।
তো এই ছিল দুধ খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আমার ছোট্ট একটি গবেষণা। যা আমি
আপনাদেরকে একটু সাজিয়ে গুছিয়ে বললাম আর কি ! আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে
দুধ খেলে আপনারা কি কিভাবে উপকার পেতে পারেন। আর যদি অনিয়ম করে দেন তাহলে কি
কি ক্ষতি সম্মুখীন হতে পারেন কোন কিছু খাবার যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি
অপকারিতা অবশ্যই রয়েছে।
তাই যে কোন কিছু খেলে অবশ্যই তার নিয়ম মেনে খাবেন। মানে কখন খেলে ভালো হয় কখন
খেলে খারাপ হয় এগুলো অবশ্যই জেনে খাবেন। অনিয়ম করে খেলে সেটা আপনার শরীরের
জন্যই খারাপ হবে। আশা করি যা বলেছি আপনাদের বুঝতে আর কোন সমস্যা নেই যদি কোন
সমস্যা থেকেও থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন।
লেখকের মন্তব্য ;-
দুধ নিঃসন্দেহে একটি পুষ্টিকর পানীয় সবারি নিয়মিত এক গ্লাস হলেও দুধ পান করা উচিত
এতে শরীর ভালো থাকে। বাক্তিগতভাবে আমি দুধ খেতে অনেক পছন্দ করি তাই আপনাদেরকেও
বলবো শরীর কে সুস্থ রাখতে প্রতিদিন একটু করে দুধ পান করবেন।
সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।
আকাশ সিটির নীতিমালা দেখে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url