জন্ডিস রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার

জেনে নিন  টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকারজন্ডিস রোগের সম্পর্কে আপনারা অনেকেই জানেন এমনকি অনেকেই এই রোগে আক্রান্তও হয়েছেন হয়তো। আমরা যখন কোন রোগে আক্রান্ত হই তার একমাত্র কারন হলো সেই রোগের সম্পর্কে আমাদের পূর্ব ধারণা না থাকা অর্থাৎ এই রোগ হওয়ার কারণ কি শরীরে কিসের অভাব হলে এই ধরনের রোগ হয়ে থাকে। আর এগুলো যারা জানে তারা আগে থেকেই সতর্কতার সাথে জীবনযাপন করে আর তারা এই ধরনের রোগে আক্রান্ত হওয়া থেকে অনেকটাই দূরে থাকে। জন্ডিসকে সাধারণত ন্তঅনেক রোগের একটা উপসর্গ বলা হয়ে থাকে। রক্তে বিলিরুবিন নামক যে পদার্থ থাকে সেটার পরিমাণ যদি স্বাভাবিক হয়ে যায় তাহলে জন্ডিস সারতে কয়েক সপ্তাহ লাগে শুধু।


বাংলাদেশে জন্ডিসের প্রধান কারণ হচ্ছে ভাইরাল হেপাটাইটিস। কারণ হেপাটাইটিস একটি ই ভাইরাস এবং সাথে সাথে এটি একটি পানিবাহিত রোগ। এই ভাইরাসটি ছড়াতে পারে নানা কারণে। চলুন জেনে নেই জন্ডিস রোগটি কেন হয় এবং এই রোগ হলে কি কি লক্ষন দেখা দেয় সেগুলো ;-

জন্ডিস রোগ কেন হয় ?

সময়ের সাথে সাথে বাড়ছে মানুষের ব্যস্ততা আর তার সাথে সাথে বাড়ছে মানুষের রোগ বালাই। তবে সাথে সাথে ভালো কিছু জিনিস ঘটেছে যেগুলো হলো ; আগে অনেক রোগেরই চিকিৎসা ছিল না কিন্তু বর্তমানে প্রায় সব রোগেরই যথাযথ চিকিৎসা ব্যবস্থা রয়েছে। আজকে আমরা যে রোগের সম্পর্কে কথা বলব সেই রোগের নাম হলো জন্ডিস রোগ চিকিৎসা শাস্ত্রে বলা হয়েছে যে অনেকগুলো ছোট ছোট রোগের সমন্বয়ে যে রোগ সৃষ্টি হয় সেটাকে জন্ডিস রোগ বলা হয়ে থাকে।

আরো একটা জিনিস বলা হয়েছে যে আমাদের শরীরের ভেতরে রক্তে যে বিলিরুবিন নামক যে উপাদানটি রয়েছে তার পরিমাণ যদি বেড়ে যায় তাহলে জন্ডিস রোগের সম্ভাবনাটা অনেকটাই বেড়ে যায়। আর এটা হতে পারে অনেক প্রকার অপুষ্টিকর খাবার গ্রহণের কারণে। শহরের বা বাইরে থাকাকালীন অবস্থায় মানুষের খেয়ালই থাকে না যে, বাইরের খাবার তাদের জন্য কতটা ক্ষতিকারক। হোটেলে খাবার গুলো তৈরি করা হয় সেগুলো যে পুষ্টিকর সেটা নিয়ে কি আপনারা নিশ্চিত ? এছাড়াও জন্ডিস রোগ হওয়ার আরো কিছু কারণ  চিকিৎসা ক্ষেত্রে বলা হয়েছে যেমন ;
  • আমাদের শরীরে লোহিত রক্তকণিকা নামক যে উপাদানটি রয়েছে তার অতিরিক্ত পরিমাণে ভেঙে যাওয়া,
  • এছাড়াও রয়েছে ওই যে বললাম বিলিরুবিন নামক উপাদানটির পরিমাণ বেড়ে যাওয়া
  • আরো রয়েছে নানা ধরনের বিপাক জনিত সমস্যা ও সাথে সাথে, পিত্তরস লিভার থেকে ক্ষুদ্রান্ত্রে যাওয়ার পথে বাধা পাওয়া এরকমই কিছু কারণের কারণে আমাদের শরীরের জন্ডিস রোগের সৃষ্টি হয়ে থাকে।
এসবের কারণে আমাদের বেশ কিছুদিন ভুগতে হয়। আমি আপনাদের জানাবো কি কি কারণে আমাদের শরীরের জন্ডিস রোগের সৃষ্টি হয় এবং ধরনের রোগ হলে শুরুতে কি কি লক্ষণ আপনার শরীরে দেখা দিতে পারে। যাতে করে আপনি আগে থেকেই সতর্ক হয়ে যেতে পারেন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে দ্রুত সুস্থ হয়ে যেতে পারেন। তাহলে চলুন আর দেরি কিসের শুরু করা যাক ;

জন্ডিস কী ও জন্ডিস হলে কি করনীয় ?

প্রথমে আমরা জেনে নিব জন্ডিস রোগটা আসলে কি একমাত্র তবে আমাদের সুবিধা হবে এই রোগের সম্পর্কে যাবতীয় অনেক কিছু জানতে এর আগেও আমি আপনাদের একটু বলেছি যে আমাদের শরীরে জনের সুখ সৃষ্টি হওয়ার একমাত্র কারণ হচ্ছে আমাদের শরীরে যে রক্ত রয়েছে তার মধ্যে বিলিরুবিন নামক যে উপাদানটি রয়েছে তার পরিমান বেড়ে যাওয়া।

এছাড়াও চিকিৎসকরা জানিয়েছেন যে জন্ডিস রোগ হলো অনেকগুলো রোগের একটি সমন্বয়। আমি যখন ছোট ছিলাম তখন থেকেই সুনে আসছি যে জন্ডিস রোগ হলে নাকি আমাদের শরীর, চোখ ও প্রস্রাবের রং সবকিছু হলুদ হয়ে যায়। আসলেও ব্যাপার টা সত্যি। জন্ডিস রোগ হলে আসলেই সব হলুদ হয়ে যায়। আর সব হলুদ হয়ে যাওয়ার কারণও হচ্ছে অই বিলিরুবিন।

মূলত বিলিরুবিন নামক এই উপাদানটির মাত্রা রক্তে বেড়ে যাওয়ার প্রভাবেই আমরা জন্ডিস রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকি। এখন নিশ্রচয়ই আপনাদের জানতে ইচ্ছা হচ্ছে যে, মানুষের শরীরে বিলিরুবিন কেন বেড়ে যায় চলুন আপনাদেরকে শর্টকাটে একটু বুঝিয়ে বলা যাক ; এই বিলিরুবিন বাড়ার অনেক কারণ রয়েছে। যেমন-
  • আমাদের শরীরের ভেতরে রক্তে যে লোহিত রক্তকনিকা আছে সেই জিনিসটা যখন দ্রুত ও অত্যাধিক পরিমাণে ভেঙে যাওয়া শুরু করে তখন বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে যায়।
  • এছাড়াও আমরা প্রায় সবাই জানি আমাদের শরীরে যে, লিভার রয়েছে যখন সেটার প্রদাহ যখন ঠিকঠাক ভাবে না হয় এবং পিত্তরসের প্রবাহ যখন বাধাগ্রস্ত হয় এরকমি বেশ কিছু কারণে জন্ডিস দেখা দেয় আমাদের শরীরে।
আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন আমাদের শরীরে বিলিরুবিনের মাত্রা কেন বেড়ে যায়।

জন্ডিস রোগের লক্ষণ ও জন্ডিস হলে কি কি সমস্যা হয় ?

এখন যে কথা টা জানা সবথেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেটা হলো আমরা বুঝবো কি করে জে আমাদের শরীরের মধ্যে জন্ডিস কাকা ঘুরতে আসছে সরি আমি একটু মজা করেই কথা বলি আপনারা কিছু মনে করবেন না। চলুন আমি আপনাদেরকে এমন কিছু লক্ষন বলে দি যাতে করে আপনাদের বুঝতে সুবিধা হয় যে আপনার শরীরে আসলে জন্ডিস রোগ হয়েছে। জন্ডিস রোগের কিছু লক্ষন নিচে দেওয়া হলো ;
  • প্রথমেই আমি আপনাদেরকে যে লক্ষণটির কথা বলবো সেটা আপনারা আগে থেকেই অনেকে জানেন অর্থাৎ জন্ডিস হলেই আপনি একটু খেয়াল করলে দেখতে পাবেন যে আপনার চোখ হলুদ হয়ে গেছে মানে চোখের রং হলুদ বর্ণ ধারণ করবে আর সাথে সাথে প্রস্রাবের রং ও হলুদ হয়ে যাবে শুধু তাই নয় আপনার ত্বক বা মুখের ভেতরও হলুদ রং দেখা দিবে কি একটা আজব ব্যাপার তাই না সব হলুদ হয়ে যায়।
  • জন্ডিস রোগের আরও একটি লক্ষন হলো খাবারে অনেক অরুচি হওয়া মানে আপনার কিছুই খেতে ভালো লাগবে না সেটা যত সুস্বাদু খাবারি হোক না কেন।
  • খাবারে অরুচি হওয়ার পর আরও একটা বিরক্তিকর ঘটনা ঘটবে মানে আপনার ঘন ঘন বমি হওয়া শুরু করবে।
  • এছাড়াও রয়েছে একটু পর পর হালকা হালকা জ্বর। কিছুক্ষণ পর পর আপনার জ্বর আসবে আর যাবে এমন হতেই থাকবে।
  • এরপর শুরু হবে সেই পরিমাণে পেট ব্যাথা করা প্রথমে ব্যাথা একটু কম থাকলেও পরে গিয়ে আস্তে আস্তে বাড়বে।
  • এছাড়াও যে সমস্যা আপনাদের হতে পারে সেটা হলো অ্যালার্জি সমস্যা। এগুলোর সাথে সাথে চুলকানিও হবে ভাবতে পারছেন কি একটা অসহ্য জনক ব্যাপার।
আপনি যখন এসব লক্ষন আপনার শরীরে দেখতে পাবেন তখন আপনার উচিত দেরি না করে সাথে সাথে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া এছাড়া আপনি চাইলে হাসপাতালে ভর্তিও হয়ে যেতে পারেন কিছুদিনের জন্য আমি হলে তাই করতাম। অর্থাৎ এরকম লক্ষণ দেখা দিলে দেরি করে তাড়াতাড়ি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া উচিত।

জন্ডিস কত প্রকার ও কি কি ?

চিকিৎসা শাস্ত্র থেকে জানা গেছে জনটি সাধারণত তিন ধরনের হয়ে থাকে আপনাদের মধ্যে অনেকেরই জানার আগ্রহ থাকে যে জন্ডিসের আবার প্রকারভেদ আছে নাকি হ্যাঁ অবশ্যই আছে তো আপনাদের আগ্রহের কারণে আমি তিনটি জন্ডিসের নাম নিচে উল্লেখ করছি
  • প্রথমেই আমি যে জন্ডিসের নাম বলবো সেটা হল প্রথমেই আমি যে জন্ডিসের নাম বলবো সেটা হলো প্রি-হেপাটিক জন্ডিস এই তিনটি জন্ডিসের মধ্যে এটাকে প্রধান বলে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। কারণ প্রি-হেপাটিক জন্ডিসে সাধারণত অনেক পরিমাণে লোহিত কোষ ভেঙ্গে গিয়ে থাকে যার কারণে লিভারের মধ্যে যে বিলিরুবিন সংযোজন করার ক্ষমতা থাকে সেটা কমে যায়।
  • এরপরে দুই নাম্বার যে জন্ডিসের নাম বলবো সেটা হলো হেপাটোসেলুলার।
  • আর তিন নম্বর যে জন্ডিস রয়েছে সেটার নাম হলো পোস্ট-হেপাটিক।

জন্ডিস কেন হয় বা জন্ডিস হওয়ার কারণ কি ?

জন্ডিস হওয়ার বেশ কিছু কারন রয়েছে তার মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারন নিচে দেওয়া হলো ;
আমাদের শরীর কেন অসুস্থ হয় বলুন তো সহজ ভাষায় যদি বলি শরীরের ভালোভাবে যত্ন না নেওয়ার কারণে। আমরা অনেকেই ভাবি খাচ্ছি দাচ্ছি ঘুমাচ্ছি ভালোই তো যাচ্ছে দিন। কিন্তু আপনি ভালো ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাচ্ছেন কিনা সে বিষয়ে কি আপনি খেয়াল রাখেন না একদমি রাখেন না শুদু পেট ভরলেই হলো।
  • আসলে ব্যাপার টা তেমন না আজকাল যারা আমরা শহরে বসবাস করি তারা বেশিরভাগ সময় ই বাইরের খাবার খেয়ে থাকি কিন্তু বাইরের এই খাবার দাবারে যে কি পরিমাণ ধূলা বালি ময়লা এসে পরছে সেটা আমরা কেউ ই ভাবি না। জন্ডিস হোক আর টাইফয়েড হোক এগুলো শুধুমাত্র বাইরের অপরিস্কার পানি শরবত ও খাবার খাওয়ার কারণে হয়ে থাকে আর বিশেষ করে বাইরের পানি তো একদমি খাওয়া যাবে না।

  • যদি আপনারা সুস্থ জীবনযাপন করতে চান তাহলে অবশ্যই বাইরের পানি ও খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

  • আর বিশেষ করে গরমকালে জন্ডিস রোগের প্রকোপ অনেক বেশি বেড়ে যায়। আর এই গরমে বাইরের দূষিত পানি খাওয়ার কারণেই জন্ডিসের ভাইরাস অনেক বেশি চারপাশে ছড়িয়ে পরে। তাই আপনারা অবশ্যই এই বিষয়গুলোতে অনেক সতর্ক থাকবেন।

জন্ডিসের মাত্রা কখন বাড়ে ?

  • সাধারণতঙ্গরমকালে এই রোগের মাত্রা অনেক বেশি বেড়ে যায়।
  • এ ছাড়া বন্যার যে মৌসুম রয়েছে তখন শহরে গ্রামে সব জায়গায় পানি দূষণের কারণে জন্ডিস রোগ ছড়ানোর ঝুঁকি মাত্রা ছাড়িয়ে যায়।
  • জন্ডিস দেখা দিলে তাড়াতাড়ি হাসপাতালে দৌর দেওয়া উচিত মানে ডাক্তারের কাছে চলে যান দেরি আন করে।
  • ডাক্তারের কথা না শুনে কোনো ধরনের চিকিৎসা নাওয়া বোকামি হবে। বিশেষ করে এই যেসব প্রচলিত কবিরাজি টবিরাজি আছে এগুলো একদমি করা যাবে এতে কিন্তু আরও খারাপ পরিণতি তৈরি হবে। তাই সাধারণ নিয়ম মেনে চলাই ভালো হবে।।
  • আমি এর আগেই বলছিলাম খাবার এ অনিহা অপুষ্টিকর খাবার অর্থাত বাইরের বাসি খাবার খাওয়া অর্থাৎ অতিরিক্ত মশলা, তেলে ভাজা খাবার খেলে জন্ডিস তো হবেই। সুতরাং এগুলো তাড়াতাড়ি পরিহার করতে হবে।

জন্ডিস হলে কি খেতে হয় ?

  • হালকা খাবার ;- কার্বোহাইড্রেটের কমতি পূরণ করার জন্য বাদামি চাল , রুটি এসব খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ। এসুব খাবারে প্রচুর পরিমাণে আঁশ এবং ভিটামিন থাকে, যা ক্ষতিকর টক্সিন বের দিতে সাহায্য করে।
  • পুষ্টিযুক্ত খাবার ;- আপনারা চাইলে প্রতিদিন খাবারে মাছ, মুরগির মাংস, ডাল এগুলো খেতে পারেন। কারণ এগুলো না খেলে আর শরীরে শক্তি না থাকলে রোগী অনেক দুর্বল হয়ে পড়বে। তাই অবশ্যই কষ্ট করে হলেও খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
  • শাক-সবজি ;- মিষ্টিকুমড়া , মিষ্টি আলু ,মুলো, গাজর , টমেটো , ফুলকপি , বাঁধাকপি ও পালংশাক এগুলো একজন জন্ডিস রোগীর জন্য খুব ভালো।
  • ফলমূল ;- পেঁপে , তরমুজ , আনারস , পাকা আম , কলা , জলপাই , আঙুর এই ধরনের ফল খাওয়া এই সময়ে অনেক ভালো।

জন্ডিস হলে কি কি খাওয়া যাবে না ?

জন্ডিস রোগে আক্রান্ত রোগীর সাধারণত কিছু জিনিস একদমি খাওয়া যাবে না। যেমন ;
  • বেশি মিষ্টি খাবার একদমি খাওয়া যাবে না।
  • কাঁচা লবণ না খেলেই ভালো।
  • বেশি তেল বা মসলাযুক্ত খাবার খাওয়া যাবে না। এতে নিশ্বাস নিতেও অসুবিধা হতে পারে।
  • গরু, মহিষ, ছাগলের গোস্ত খাওয়া যাবে না।
  • অ্যালকোহল মানে কোক , স্পিড টাইগার এগুলো একদম খাওয়া যাবে না।
  • বেশি ফ্যাট জাতীয় খাবার যেমন ; মাখন, ডিম এগুলো খাওয়া যাবে না।

লেখকের মন্তব্য ;-

পৃথিবীতে সবাই চায় সুস্থ থাকতে ভালো থাকতে কিন্তু আসলে ভালো থাকার জন্য যেগুলো মেনে চলতে হয় মানুষ কি সেগুলো মেনে চলে না বেশিরভাগ মানুষই মেনে চলে না যার ফলে জন্ডিসের মতো রোগে তারা আক্রান্ত হয়। আমি সবাইকে একটা কথাই বলবো যদি সত্তি নিজেকে হাসি খুসি রাখতে চান তাহলে কিছু সাস্থপ্রনালি মেনে চলুন সবাই তাহলে আজকের মতো এখানেই শেষ করছি।
সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আকাশ সিটির নীতিমালা দেখে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url