মাথা ন্যাড়া করলে কি আবার চুল গজাতে পারে ?
জেনে নিন কীভাবে তাড়াতাড়ি চুল পড়া বন্ধ করা যায়আসসালাআলাইকুম কেমন আছেন সবাই ? আসা করি ভালো আছেন , যাই হোক আজকে আমি আপনাদের
সাথে আমার একটা বিষয় আলোচনা করব যে বিষয়টা সবাই জানতে আগ্রহী এমনকি আমি নিজেও
এখন হয়তো আপনারা ভাবছেন আমি কেনো আগ্রহী ? কারণ বিষয়টা হলো চুল পড়া নিয়ে আর
আপনাদের একটা সত্যি কথা বলি তিনটা বছর ধরে আমার চুল পড়েই যাচ্ছে থামার কোন নামই
নিচ্ছে না।
তা আপনার এতক্ষণে নিশ্চই বুঝেই গেছেন যে আজকে আমরা কি নিয়ে গবেষণা করতে চলেছি। আজকে আমরা গবেষণা করবো যে ন্যাড়া হলে কি আসলেই চুল পড়া কমে যায় বা চুল কি নতুন করে গজায় নাকি এটি কেবলই একটি ভুল ধারণা ? চলুন তাহলে আজাইরা প্যাচাল না পেরে আলোচনা শুরু করা যাক ;
তা আপনার এতক্ষণে নিশ্চই বুঝেই গেছেন যে আজকে আমরা কি নিয়ে গবেষণা করতে চলেছি। আজকে আমরা গবেষণা করবো যে ন্যাড়া হলে কি আসলেই চুল পড়া কমে যায় বা চুল কি নতুন করে গজায় নাকি এটি কেবলই একটি ভুল ধারণা ? চলুন তাহলে আজাইরা প্যাচাল না পেরে আলোচনা শুরু করা যাক ;
মাথা ন্যাড়া করলে কি হয় ?
চুল পড়ার দুঃখে দুঃখে দুঃখে জীবনে সেই কাজটাই করতে হয়েছে যা আমি সব থেকে বেশি
অপছন্দ করি অর্থাৎ একাধিকবার ন্যাড়া হয়েছি আর আমাকে ন্যাড়া হলে এত বাজে দেখায়
ভাই কি বলবো ; মাথা ন্যাড়া করলেই আমাদের চুল ঘন হয়ে যাবে এমন ধারণা সেই
আমাদের দাদা-দাদির আমল থেকে চলে আসছে তাদের ধারণা যে মাথা নেড়া করলেই চুল অনেক
ঘন হয়ে যায়।
এমনকি চুল পড়াও কমে যায় দুঃখের বিষয় হলো আমার দাদি এখনো বেঁচে আছে না মানে বেঁচে আছে এটা একদমি দুঃখের বিষয় না দুঃখের বিষয় হলো দাদির কথা সুনে এতোবার ন্যাড়া হোলাম কিন্তু ফল তেমন কিছুই পাই নি আকেবারেই পাই নি বললে ভুল হবে। চুল কোনমতে টিকিয়ে রেখেছি কি ঘন চুল ছিল রে ভাই চিরনি ঢুকতো না চুলের ভেতরে আর এখন আমার চুল পাটের ফেসির থেকেও পাতলা।
আমার মতো অনেক ছেলেমেয়েদের মধ্যে মাথা ন্যাড়া করার ধারণাটা বেশ ভাইরাল হয়েছে। আসলে ছেলেমেয়েদের মধ্যে এই ন্যাড়া হওয়ার বিষয়টা তো বেড়ে যাওয়ার একমাত্র প্রধান কারণ হলো তারা কেউই আমার মত চায়না যে , তাদের চুল পড়ে সাফ হয়ে যাক। চুল মানুষের জীবনে বা মানব দেহে একটি অপরূপ সুন্দর্য যা চলে গেলে কনফিডেন্সের সাথে সাথে মানুষের মন মানসিকতাও অনেকটা খারাপ হয়ে যায়।
প্রথম প্রথম যখন আমার চুল পড়তে শুরু করে তখন আমি পুরোপুরিভাবে ডিপ্রেশনে চলে গেছিলাম আস্তে আস্তে সময় সাথে সাথে বুঝলাম যে আমি যতই চিন্তা করি না কেন আগের মত চুল আমি আর কখনো ফিরে পাবো না। তাই চিন্তা করে কোন লাভ নেই। তাই অবশেষে আমি বিকল্প যে পদ্ধতি গুলো আছে অর্থাৎ চুলের যত্ন নেওয়ার যে উপায় গুলো রয়েছে সেগুলো আস্তে আস্তে ফলো করতে লাগলাম যাইহোক চলুন শিওর হয়ে নি যে ন্যাড়া হলে আসলেই চুল গজায় নাকি গজায় না ?
এমনকি চুল পড়াও কমে যায় দুঃখের বিষয় হলো আমার দাদি এখনো বেঁচে আছে না মানে বেঁচে আছে এটা একদমি দুঃখের বিষয় না দুঃখের বিষয় হলো দাদির কথা সুনে এতোবার ন্যাড়া হোলাম কিন্তু ফল তেমন কিছুই পাই নি আকেবারেই পাই নি বললে ভুল হবে। চুল কোনমতে টিকিয়ে রেখেছি কি ঘন চুল ছিল রে ভাই চিরনি ঢুকতো না চুলের ভেতরে আর এখন আমার চুল পাটের ফেসির থেকেও পাতলা।
আমার মতো অনেক ছেলেমেয়েদের মধ্যে মাথা ন্যাড়া করার ধারণাটা বেশ ভাইরাল হয়েছে। আসলে ছেলেমেয়েদের মধ্যে এই ন্যাড়া হওয়ার বিষয়টা তো বেড়ে যাওয়ার একমাত্র প্রধান কারণ হলো তারা কেউই আমার মত চায়না যে , তাদের চুল পড়ে সাফ হয়ে যাক। চুল মানুষের জীবনে বা মানব দেহে একটি অপরূপ সুন্দর্য যা চলে গেলে কনফিডেন্সের সাথে সাথে মানুষের মন মানসিকতাও অনেকটা খারাপ হয়ে যায়।
প্রথম প্রথম যখন আমার চুল পড়তে শুরু করে তখন আমি পুরোপুরিভাবে ডিপ্রেশনে চলে গেছিলাম আস্তে আস্তে সময় সাথে সাথে বুঝলাম যে আমি যতই চিন্তা করি না কেন আগের মত চুল আমি আর কখনো ফিরে পাবো না। তাই চিন্তা করে কোন লাভ নেই। তাই অবশেষে আমি বিকল্প যে পদ্ধতি গুলো আছে অর্থাৎ চুলের যত্ন নেওয়ার যে উপায় গুলো রয়েছে সেগুলো আস্তে আস্তে ফলো করতে লাগলাম যাইহোক চলুন শিওর হয়ে নি যে ন্যাড়া হলে আসলেই চুল গজায় নাকি গজায় না ?
মাথার চুল ফেলে দিলে কি চুল ঘন হয় ?
আসলে আমরা সবাই চেষ্টা করি আমাদের চুলকে রক্ষা করার। আমরা সবাই ভাবি যে ,
বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা থাকুক বা না থাকুক ন্যাড়া হয়ে দেখি কাজ হয় কিনা কাজ হলে তো
ভালোই এই কারণে আমরা সবাই ন্যাড়া হয়ে থাকি এক অবান্তর আশায়।
কিন্তু দিন শেষে দেখা যায় যে চুল বড় হওয়ার সাথে সাথে আগে যেমন ছিল তেমনি রূপ ধারণ করে অর্থাৎ বোঝা যায় যে , ন্যাড়া হয়ে আমরা অল্প সময়ের জন্য মানসিক শান্তি পেয়ে থাকলেও শান্তিস্বরূপ ফলাফল আমরা পাই না। এর কিছু কারণ নিচে দেওয়া হলো চলুন দেখে নেওয়া যাক ;
কিন্তু দিন শেষে দেখা যায় যে চুল বড় হওয়ার সাথে সাথে আগে যেমন ছিল তেমনি রূপ ধারণ করে অর্থাৎ বোঝা যায় যে , ন্যাড়া হয়ে আমরা অল্প সময়ের জন্য মানসিক শান্তি পেয়ে থাকলেও শান্তিস্বরূপ ফলাফল আমরা পাই না। এর কিছু কারণ নিচে দেওয়া হলো চলুন দেখে নেওয়া যাক ;
- প্রথমত ;- হেয়ার ট্রিটমেন্ট বা চুলের চিকিৎসা যারা করেন তাদের কাছে যখন এই প্রশ্নটি করা হলো যে , আসলেই কি ন্যাড়া হলে নতুন করে মাথায় চুল গজায় ? ডাক্তাররা সাফ সাফ বলে দিছেন যে এরকম কোন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নেই। এর অর্থ হলো বৈজ্ঞানিকভাবে বলা আছে যে , ন্যাড়া হওয়ার সাথে চুল নতুন করে গজানোর কোন সম্পর্ক নেই।
- দ্বিতীয়ত ;- সাধারণত চুল যে জায়গা থেকে জন্ম নেয় সে জায়গাটির নাম হলো ফলিকল আর আমরা ন্যাড়া হলে তো শুধুমাত্র উপরের অংশটুকু চেঁচে ফেলে দেই। এর কারনে ফলিকলের উপর নতুন করে কোনো প্রভাব পড়ে না। তো এটা পরিষ্কারভাবে বোঝাই গেল , যেখান থেকে চুল জন্ম নেয় সেখানে যদি কোন প্রভাব না ফেলে তাহলে চুল নতুন করে জন্মাবে কি করে।
- তৃতীয়ত ;- মাথা যতবারি ন্যাড়া করা হোক না কেন চুল গজানোর একটা নির্দিষ্ট বয়স থাকে আর এর জন্য শুধুমাত্র জেনেটিক বা জিনগত সমস্যা দায়ী অর্থাৎ আপনার বংশে কার চুল কেমন সেটার ওপর ও চুল পড়ে যাওয়া নির্ভর করে থাকে।
কত বছর বয়স পর্যন্ত চুল গজায় ?
চুল পড়ে যাওয়ার এই বিরক্তিকর ও দুক্ষজনক বিষয়টা আজকাল সবার মধ্যেই কমবেশি দেখা
যায়। তাই চুল টিকিয়ে রাখার জন্য মানুসিক চিন্তা ভাবনার কোন শেষ নাই। এই সময় যেসব
মানুষের চুল একেবারেই পাতলা বা টাক হয়ে বা যাচ্ছে অথবা চুল পাটের ফেসির মতো অল্পই
রয়ে গেছে , তারা নতুন গজানোর জন্য কতই কিছু না করে থাকে বা এখনো চেষ্টা করেই
চলেছে। কিন্তু আপনারা কি জানেন যে, ঠিক কত বছর বয়স পর্যন্ত চুল গজায় ? না জেনে
থাকলে নো সমস্যা আমি আছি কি করতে আমি জানিয়ে দিচ্ছি। নিচের দিকে একটু চোখ রাখুন
আর পড়ুন সব জানতে পারবেন ;
স্বাভাবিক নিয়মের কথা যদি বলি নিত্যদিন আমাদের সবারি অল্প হোক বেশি হোক কিছু না
কিছু চুল পড়েই জায়। তবে চুল পড়ার পাশাপাশি নতুন চুল যদি না গজায় , তখনই তো হয়ে
যায় কেলো আর তারপর চুল পাতলা হতে শুরু করে। এই নতুন চুল গজানোর বেশিরভাগ সময়ই
নির্ভর করছে আপনার নিজের ওপর। চুলের ডাক্তাররা বলেন যে , মানুষের শারীরিক গঠন
কেমন তার ওপর নির্ভর করেও কত বছর বয়স পর্যন্ত চুল গজাতে পারে সেটি নির্ভর করে।
তবে বৃদ্ধ বয়সেও মানুষের মাথায় নতুন চুল গজাতে পারে। তাই আশা রাখতে সমস্যা কি
আশা রাখুন আমার মতোই।
মায়ের পেট থেকেই মানুষ চুল নিয়ে জন্মগ্রহন করে থাকে। এরপর নানা কারণে চুল পড়ে
যায়। আবার পর্যায়ক্রমে গজায়। চুল পড়ে যাওয়া আর চুল গজানোর পার্থক্য দেখা দিলেই
চুলের ঘনত্বের বারোটা বাজা শুরু হয়ে যায়। চুলের ডাক্তাররা বলে যে , চুল গজানোর
চেয়ে চুল ঝরে পড়ার পরিমাণ বেশি হলে মাথায় টাক পড়ার সমস্যা দেখা দেয়। আর তখনি মন
মেজাজ হয়ে যায় খারাপ।
চুলও হতে শুরু করে পাতলা। এদিকে পুষ্টিবিদরা বলছে যে , আশার কথা। পুষ্টিবিদদের
মতে , আপনি কী খাচ্ছেন, কীভাবে চুলের যত্ন নিচ্ছেন তার ওপর নির্ভর করেও নতুন
চুল আবার গজাতে পারে। এই কথা টা শোনার পর একটু হলেও আমি শান্তি পেয়েছি। যাই হোক
এখানে আবার রূপবিশেষজ্ঞরা বলছে যে , যত্ন নিলে সবই সম্ভব। মলিন ত্বকও যেমন
চাকচিক্য পায় তেমনি মাথায় গজাবে নতুন চুলও। কিন্তু শুধু তো যত্ন নিলে হবে না ,
জানতে হবে যত্ন নেয়ার সঠিক উপায়।
কী কী কারণে চুল বেশি পড়তে পারে ?
সাধারণভাবে যখন আমাদের চুল পড়তে শুরু করে তখন প্রথম প্রথম এটা আমাদের কাছে
তেমন কিছুই মনে হয় না। কিন্তু আস্তে আস্তে যখন চুল পড়ে যাওয়ার পরিমাণটা
বাড়তে থাকে আর আমাদের মাথার চুল পাতলা হতে থাকে তখনই ছোট সমস্যা আর ছোট সমস্যা
থাকে না। চুল এমন একটা জিনিস যা মানুষের আবেগের সাথে জড়িয়ে আছে।
অনেকের কাছে তার চুল অনেক পছন্দের আর সেই চুল যখন পড়ে যেতে থাকে তখন তার মনের অবস্থা কেমন হবে বুঝতে পারছেন। তখন এই ছোট সমস্যা রাতের ঘুম হারাম করে দেয়। যাই হোক , এটা যেহেতু একটা বড় সমস্যা সেহেতু এই সমস্যার কারণগুলো ভালো করে জেনে নেওয়াই ভালো। চলুন চুল পড়ে যাওয়ার কিছু কারণ আমরা এখনই জেনে নেই যা পরবর্তীতে আপনাদের কাজে লাগতে পারে ;
জিনগত সমস্যা ; অনেক পরিবারেই আমরা দেখতে পাই যে , হয় আমাদের বাবার বা
দাদার যে কোন একজনের মাথায় চুল নেই। চুল পড়ে যাওয়ার এটাও একটা কারণ হতে পারে
কারণ চুল বিশেসজ্ঞরা বলেছেন জিনগত কারণ চুল পড়ে যাওয়ার একটি অন্যতম কারণ। আর
তারা বলেছে যেহেতু মেনে তো নিতেই হবে।
বয়সন্ধিজনিত সমস্যা ; এছাড়াও কিছু বয়সন্ধিকাল জনিত সমস্যা অর্থাৎ এমন
অনেকেই রয়েছে যাদের ঘনঘন স্বপ্নদোষ হয় এছাড়াও অনেকে রয়েছেন যারা ঘন ঘন
হস্তমৈথুন করে থাকেন যা শরীরের জন্য অনেকটাই ক্ষতিকর এর কারণে অনেক সময় চুল
ঝরে যেতে থাকে। কি বুঝতে পারছেন এগুলো করা ছেড়ে দিন বুঝছেন।
খুসকির সমস্যা ; খুশকির সমস্যার কথা তো আপনারা সবাই জানেন খুসকি নেই এমন
মানুষ খুব কমই পাওয়া যাবে। অতিরিক্ত খুশকি এছাড়া অনেকে রয়েছে যাদের মাথায়
প্রচন্ড পরিমাণে ঘামের কারণে ঘা জাতীয় আরও কিছু হয়ে যায় যার কারণে চুল
পরিমাণের থেকে বেশি ঝরতে থাকে।
আমরা সবাই চুলে শ্যাম্পু করতে অনেক পছন্দ করি। অনেক সময় এমন হয় যে , পরিমাণের
থেকে চুলে অতিরিক্ত শ্যাম্পু করার ফল ; বেশি শ্যাম্পু ব্যবহার করার কারণে চুলের
গোড়া পাতলা হয়ে যায় আর চুল পড়ে সাফ যায়। বলেন আর করবেন শ্যাম্পু করলেও
অল্প কইরেন ঠিক আছে আপনাদের ভালোর জন্যই বলছি। কারন শ্যাম্পুতে তে থাকা
অতিরিক্ত পরিমাণ রাসায়নিক পদার্থ চুলের একদম বারোটা বাজায় দেই।
দুশ্চিন্তাগত সমস্যা ; আমরা সবাই মানুষ যেহেতু আমরা মানুষ আল্লাহ আমাদের
চিন্তাভাবনা করার ক্ষমতা দিয়েছেন তাই আমাদের প্রত্যেকের জীবনে কিছু না কিছু
চিন্তা লেগেই থাকে সেটা হোক চিন্তা কিংবা দুশ্চিন্তা। ভালো চিন্তা করলে অবশ্যই
চুল পড়ে যাবে না তার মানে বুঝতেই পারছেন চুল পড়ে যাওয়ার আর একটা কারণ হলো
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করা। আর যদি আপনি সত্যি চান আপনার চুল পড়া কমে যাক তাহলে
ভাই যে কারণগুলো আমি বললাম সেগুলো অবশ্যই ত্যাগ করতে হবে মানে এগুলো অবশ্যই করা
যাবে না। আর যদি করেন তাহলে বুঝতেই পারছেন কি হবে।
ন্যাড়া মাথার চুল গজাতে কতদিন সময় লাগে ?
বর্তমান সময়ে পরে সমস্যাটা একজনের সমস্যা না এটা এখন ছড়িয়ে গেছে প্রায় সবার
মধ্যে কম বেশি সবারই দেখা যায় যে চুল পড়ে পাতলা হয়ে গেছে। আদিম যুগের অর্থাৎ
আগেকার মানুষ মনে করত যে , যত বেশি ন্যাড়া হওয়া যাবে, চুল ততো আরও বেশি ঘন হয়।
এখনো অনেক মানুষের মধ্যে এই আজিব ভুল ধারনা রয়েছে যে , যত ন্যাড়া করা যায় তত
চুল ঘন এবং বড় হয়। কিন্তু আসলে এটা ভুল ধারণা কারণ , এটি মানুষের কাছে শুধুই
একটা প্রচলিত বিশ্বাস আর ন্যাড়া করা বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা কোন প্রমাণই এখন পর্যন্ত
পায় নাই। আর ভবিষ্যতে পাবে কিনা সন্দেহ আছে। আমি কিন্তু মজা করলাম পেলেও পেতে
পারে। পেলে তো আমাদের জন্যই ভালো।
ঘন চুলের আশায় ছোটবেলায় ন্যাড়া হওয়ার অভিজ্ঞতা সবারই আছে। সবার কথা কি বলছি আমার
নিজেরই তো আছে চুল ঘন হওয়ার আশায় এতবার ন্যাড়া হয়েছি যে কি বলবো। তাছাড়া
আজকে আমি আপনাদের সাথে যে কথাগুলো শেয়ার করছি তার বেশিরভাগি আমার নিজের অভিজ্ঞতা
থেকে বলা। ন্যাড়া করার পর চুল গজাতে প্রায় ১ সপ্তা সময় লাগে। আবার অনেকের
চুলের গ্রোথ বেশি হওয়ার কারণে ২ থেকে ৩ দিনের মধ্যেই খোঁচা খোঁচা চুল বেরিয়ে
যায়। তবে বয়সের সাথে সাথে চুলের গ্রোথ অনেকটাই কমে জায়। ন্যাড়া করার পর চুল বের
হতে খুব বেশি সময় লাগে না কিছুদিনের মধ্যেই চুল বড় হয়ে যায়।
কারণ সেই সময় চুলের স্বাস্থ্য ভালো থাকে এর ফলে চুল ওঠার সমস্যাও কমে যায়।
এছারাও চুল স্বাভাবিকভাবেই শরীরের অন্যান্য অংশের তুলনায় অনেক আস্তে আস্তে বাড়ে।
কারণ এটিকে পুরো বৃদ্ধি চক্রের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। আপনারা কি জানেন বৃদ্ধি চক্র
আবার কি ? হাসির ব্যাপার হলো আমি নিজেও জানি না। ব্যাপার না এটা তেমন একটা
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় না না জানলেও চলবে। এই প্রক্রিয়াটি মাথার চুলের জন্য প্রায়
দুই থেকে ছয় মাস সময় নেয় , তারপর আপনার আস্তে আস্তে বড় হতে থাকে। তো এটাই হলো
চুল বড় হওয়ার প্রসেস।
চুল মানবদেহের এমন একটি অংশ যেটা চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে অনেক সাহায্য করে।
সবাই চায় তার চুল যেন সারা জীবন ভরও সুন্দর থাকে কিন্তু আসলে কি থাকে বয়সের
সাথে সাথে চুল এবং মানুষের চেহারা সুন্দর্য কমে যেতে পারে আজকে আমরা আলোচনা করলাম
ন্যাড়া করলে কি আসলেই চুল ঘন হয় ? উত্তরটি হলো না ন্যাড়া হওয়ার সাথে তুলনা
হওয়ার কোন সম্পর্ক নাই।
লেখকের মন্তব্য ;
মানুষের দেহে এমন কোন অংশ নেই যে গুরুত্বপূর্ণ না তার মধ্যে চুল ও মানবদেহে এমন
একটি অংশ যা মানুষের শরীরের বাহ্যিক সৌন্দর্য বাড়ায়। পাশাপাশি কিন্তু আপনারা
চাইলে যত্ন নেওয়ার মাধ্যমে চুল পড়া অনেকটাই কমিয়ে আনতে পারেন যা সম্পর্কে
উপরে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। তাহলে আজকের মতো এখানেই বিদায় নিচ্ছি। কথা
হবে আবার নতুন কোন বিষয় নিয়ে নতুন কোন সমস্যা নিয়ে , ততক্ষণ আকাশ সিটির সাথেই
থাকুন। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।
আকাশ সিটির নীতিমালা দেখে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url