টেনশন দূর করার ৩ টি সহজ উপায়
নিজেকে পরিবর্তন করে হয়ে উঠুন আকর্ষণীয়বর্তমান যুগে মানুষের জীবনে সুখ জিনিসটা থাকুক আর না থাকুক সমস্যা থাকবেই। আর
এখানে হতাশ হওয়ার তেমন কিছুই নেই মহান আল্লাহ তা'আলা আমাদেরকে পৃথিবীতে
পাঠিয়েছেনই নানা ধরনের সমস্যার মোকাবেলা করার জন্য এক কথায় আপনারা বলতে পারেন
জীবন মানে একটা যুদ্ধ যেখানে আমরা নানা রকম মোকাবেলা করতে এসেছি। ছোটবেলা
থেকে পড়াশোনা শুরু করি সেটা ১০ থেকে ২০ বছর ধরে করতেই থাকি তারপরে চাকরির জন্য
প্রিপারেশন নিয়ে শেষ পর্যন্ত চাকরি হয় না এরকম হলে টেনশন তো হবেই তাই না।
পৃথিবীর এই জীবনটা খুবই ক্ষণস্থায়ী অল্প সময়ের জীবনের জন্য আমরা কতই কিছু না
করি কিন্তু তারপরও আমাদের জীবন থেকে টেনশন দূর হয় না তো আজকে আমি আপনাদের সাথে
আলোচনা করব কিভাবে আপনারা খুব সহজে আপনাদের টেনশন দূর করতে পারবেন অর্থাৎ টেনশন
নামক এই ফালতু জিনিসটা থেকে দূরে থাকতে পারবেন তাহলে চলুন দেরি না করে শুরু করা
যাক ;
টেনশন দূর করার সহজ উপায় জানুন ; বর্তমান সময়ে এসে ছোট থেকে শুরু করে
বড় মানুষ সবারই রয়েছে মাথার ভেতরে প্রচুর পরিমাণে দুশ্চিন্তা এখন হয়তো আপনারা
ভাবছেন আমি ছোটদের কথা কেন বললাম। ছোট বলতে খুব বেশি ছোট না যেসব বাচ্চাদের একটু
বোঝার মত বয়স হয়েছে তাদের মধ্যেও আজকাল অনেক টেনশন ঘোরাফেরা করে।যেমন ;
ছেলেদের যে কি অবস্থা হয় সেটা যারা ছেলে তারাই বুঝবে। হ্যাঁ তবে মেয়েদের যে কোন প্রেশার নেই বা কোন টেনশন নেই এমনটা বললে অনেক ভুল হবে তাদেরও টেনশন রয়েছে তবে সেটা ছেলেদের থেকে কম। যাইহোক আজকে আমি ছেলে মেয়ে উভয় যাতে টেনশন থেকে দূরে থাকতে পারে সেগুলো সম্পর্কে আলোচনা করব। নিচে আমি যেগুলো আপনাদেরকে বলে দেবো সেগুলো যদি আপনারা অনুসরণ করতে পারেন তাহলে আপনাদের থেকে টেনশন নামক বাজে জিনিসটা চলে যাবে। এখন একটু কষ্ট করে নিচের দিকে দেখুন এবং পড়া শুরু করুন ;
- রেজাল্ট খারাপ হলে বাসায় বাবা মা বকা দিবে
- আশেপাশের মানুষজন কি বলবে
- হায় আল্লাহ বড় হয়ে আমি মনে হয় আর ভালো কিছু করতে পারবো না
- পরিবারের বোঝা টানতে টানতে
- বাবা মায়ের খেয়াল রাখতে রাখতে
- বউয়ের খেয়াল রাখতে রাখতে
- সন্তানের দায়িত্ব নিতে
- বাইরে অফিসের চাপ নিতে
ছেলেদের যে কি অবস্থা হয় সেটা যারা ছেলে তারাই বুঝবে। হ্যাঁ তবে মেয়েদের যে কোন প্রেশার নেই বা কোন টেনশন নেই এমনটা বললে অনেক ভুল হবে তাদেরও টেনশন রয়েছে তবে সেটা ছেলেদের থেকে কম। যাইহোক আজকে আমি ছেলে মেয়ে উভয় যাতে টেনশন থেকে দূরে থাকতে পারে সেগুলো সম্পর্কে আলোচনা করব। নিচে আমি যেগুলো আপনাদেরকে বলে দেবো সেগুলো যদি আপনারা অনুসরণ করতে পারেন তাহলে আপনাদের থেকে টেনশন নামক বাজে জিনিসটা চলে যাবে। এখন একটু কষ্ট করে নিচের দিকে দেখুন এবং পড়া শুরু করুন ;
টেনশন কেন হয় তার কারণ খুঁজে বের করুন এবং সমাধান করুন
টেনশন দূর করার সহজ উপায় ; বেশিরভাগ সময় দেখা যায় যে আপনারা ছোটখাটো
বিষয় নিয়ে অনেক বেশি প্যানিক হয়ে পড়েন কিন্তু আসলে বিষয়টা অতটা টেনশন করার
মত না বর্তমান যুগে বেশিরভাগ পেনশন হয় ক্যারিয়ার নিয়ে ক্যারিয়ার ছাড়া আর যে
বিষয়ে মানুষ টেনশন করে সেটা হচ্ছে তার ব্যক্তিগত জীবন অর্থাৎ সে যদি কারো সাথে
সম্পর্ক থাকে তাহলে সেগুলো নিয়ে এখন কথা হচ্ছে।
ধরুন আপনার চাকরি হচ্ছে না কিন্তু আপনার অনেক টাকার দরকার এখন যদি আপনি বসে বসে মাথায় হাত দিয়ে শুধু চিন্তাই করে যান যে হায় আল্লাহ আমরা তো জীবনে কিছুই হলো না আমি কি জীবনে আসলে কিছু করতে পারবো কবে যে একটা চাকরি পাবো বসে বসে যদি এগুলোই ভাবতে থাকেন একটা কথা বলতো আপনার কি আসলেই চাকরি হবে ?
উত্তর হচ্ছে না চিন্তা করে কখনোই কোনো কিছু সমাধান করা যায় না। যে কাজটি করতে হবে সেটা হচ্ছে আপনি চিন্তা করুন কিন্তু দুশ্চিন্তা নয় শুধু চিন্তা সেটাও ঠান্ডা মাথায়। চিন্তা করুন যে আপনার চাকরি কেন হচ্ছে না আপনার কি কোন কিছুর কমতি রয়ে গেছে বা সুপারিশের কারণে চাকরি হচ্ছে না নাকি টাকার কারণে। আপনি যদি বলেন যে টাকার কারনে হচ্ছে না তাহলে এক্ষেত্রে আমি বলব পৃথিবীতে এমন অনেক চাকরি এখনো রয়েছে যেগুলো শুধু আপনার যোগ্যতার কারণে হয়ে থাকে।
তাই যদি সমস্যা টাকা হয়ে থাকে তাহলে আপনি এমন ভাবে আপনার যোগ্যতাকে বাড়িয়ে তুলুন যেন টাকা ছাড়াই আপনাকে চাকরি দিতে তারা বাধ্য হয় এটা বলার একটাই কারণ সেটা হলো সমস্যা যেটা সেটা নিয়ে ভাবুন ভাবার পরে কি করলে এটা সমাধান হবে সেই কাজে লেগে পড়ুন আর ততক্ষণ পর্যন্ত কষ্ট করতে থাকুন যতক্ষণ পর্যন্ত সমাধান না হয়।
ধরুন আপনার চাকরি হচ্ছে না কিন্তু আপনার অনেক টাকার দরকার এখন যদি আপনি বসে বসে মাথায় হাত দিয়ে শুধু চিন্তাই করে যান যে হায় আল্লাহ আমরা তো জীবনে কিছুই হলো না আমি কি জীবনে আসলে কিছু করতে পারবো কবে যে একটা চাকরি পাবো বসে বসে যদি এগুলোই ভাবতে থাকেন একটা কথা বলতো আপনার কি আসলেই চাকরি হবে ?
উত্তর হচ্ছে না চিন্তা করে কখনোই কোনো কিছু সমাধান করা যায় না। যে কাজটি করতে হবে সেটা হচ্ছে আপনি চিন্তা করুন কিন্তু দুশ্চিন্তা নয় শুধু চিন্তা সেটাও ঠান্ডা মাথায়। চিন্তা করুন যে আপনার চাকরি কেন হচ্ছে না আপনার কি কোন কিছুর কমতি রয়ে গেছে বা সুপারিশের কারণে চাকরি হচ্ছে না নাকি টাকার কারণে। আপনি যদি বলেন যে টাকার কারনে হচ্ছে না তাহলে এক্ষেত্রে আমি বলব পৃথিবীতে এমন অনেক চাকরি এখনো রয়েছে যেগুলো শুধু আপনার যোগ্যতার কারণে হয়ে থাকে।
তাই যদি সমস্যা টাকা হয়ে থাকে তাহলে আপনি এমন ভাবে আপনার যোগ্যতাকে বাড়িয়ে তুলুন যেন টাকা ছাড়াই আপনাকে চাকরি দিতে তারা বাধ্য হয় এটা বলার একটাই কারণ সেটা হলো সমস্যা যেটা সেটা নিয়ে ভাবুন ভাবার পরে কি করলে এটা সমাধান হবে সেই কাজে লেগে পড়ুন আর ততক্ষণ পর্যন্ত কষ্ট করতে থাকুন যতক্ষণ পর্যন্ত সমাধান না হয়।
বসে বসে চিন্তা না করে সেই কাজটি করুন যেটা করলে আপনার সমস্যার সমাধান হবে আর যখন
সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে তখন আর আপনাকে দুশ্চিন্তা করতে হবে না আশা করি আপনাদের
বুঝতে আর কোন অসুবিধা নেই।
ছোট ছোট দুশ্চিন্তাকে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন
টেনশন দূর করার সহজ উপায় ; আপনাদের মাঝে অনেকেই রয়েছে যারা ছোট ছোট
বিষয় অনেক বেশি দুশ্চিন্তা করে যেমন ধরুন গার্লফ্রেন্ডের সাথে একটু ঝগড়া হলো
একদম হাট কেটে অবস্থা পুরা খারাপ সারারাত ধরে শুয়ে শুয়ে কান্না করছেন বা
রেজাল্টটা একটু খারাপ হলো কারো সাথে কথা বলছেন না দরজার রান্না বন্ধ করে দিয়ে
একদম হতাশ হয়ে মাথায় হাত দিয়ে বসে কাটলো শুরু করে দিয়েছেন এরকম অনেকেই করেন
আমি জানি। আপনাদের কাছে আমার একটা সাজেশন থাকবে সেটা হল আপনারা যদি সহজে
টেনশন দূর করতে চান তাহলে আমি যেগুলো বললাম সেগুলো অবশ্যই মেনে চলার চেষ্টা
করবেন।
আমি নিজেও এক সময় এরকম বোকা ছিলাম আস্তে আস্তে সময় সাথে সাথে অনেক কিছু শিখেছি
আর নিজের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকেই আপনাদেরকে বলার চেষ্টা করছি ধরুন আপনি কোন
রিলেশনশিপে আছেন আর আপনি মেয়েটাকে অনেক ভালবাসেন সে হঠাৎ করে আপনাকে সব জায়গা
থেকে ব্লক দিয়ে দিয়েছে এখন আপনি দুশ্চিন্তায় পড়ে গেছেন যে ;
- সে কি আমায় আর ভালোবাসে না
- তার কি এখন অন্য কাউকে ভালো লাগে
- আমি কি তার কাছে বোরিং হয়ে গেলাম
এরকমই হাজারো চিন্তাভাবনা আপনারা নিজের মনে সাজিয়ে ফেলেন অথচ আপনি কখনো ভেবেছেন
যে মেয়েটা আপনাকে সত্যিই ভালবাসবে সে কি আপনাকে ছাড়া থাকতে পারবে। হ্যাঁ পারবে
কিন্তু কারা যাদের কাছে আপনার মত আরও দশ বারোটা অপশন সাজানো আছে আগে থেকে তারা
পারবে কিন্তু আপনি একমাত্র অপশন সে কখনোই আপনাকে ছাড়া থাকতে পারবেনা কারণ সেই
মেয়েটি আপনাকে ভালোবাসে।
আপনারা হয়তো ভাবছেন আমি রিলেশনশিপ নিয়ে এত কথা কেন বলছি আরে ভাই বেশিরভাগ দুশ্চিন্তাই রিলেশনশিপের কারণেই হচ্ছে বর্তমান যুগে আমি তো জানি নাকি আর একটা কারণ সেটা হচ্ছে ক্যারিয়ার আর আমার জানামতে ছেলেরা ক্যারিয়ার নিয়ে দুশ্চিন্তা করে কিন্তু কম সময়ের জন্য একটা ছেলে যদি বাই চান্স কোন মেয়েকে ভালোবেসে ফেলে একবার তাহলে তার জীবনের সব লক্ষ্য-মক্ষ সব ওই মেয়ে হয়ে যায় যদিও এটা ঠিক না।
আপনারা হয়তো ভাবছেন আমি রিলেশনশিপ নিয়ে এত কথা কেন বলছি আরে ভাই বেশিরভাগ দুশ্চিন্তাই রিলেশনশিপের কারণেই হচ্ছে বর্তমান যুগে আমি তো জানি নাকি আর একটা কারণ সেটা হচ্ছে ক্যারিয়ার আর আমার জানামতে ছেলেরা ক্যারিয়ার নিয়ে দুশ্চিন্তা করে কিন্তু কম সময়ের জন্য একটা ছেলে যদি বাই চান্স কোন মেয়েকে ভালোবেসে ফেলে একবার তাহলে তার জীবনের সব লক্ষ্য-মক্ষ সব ওই মেয়ে হয়ে যায় যদিও এটা ঠিক না।
কারণ একটা ছেলের প্রথম লক্ষ্য তার ক্যারিয়ার হওয়া উচিত আর যদি না হয় পরবর্তীতে
গিয়ে ওই মেয়েই তোমাকে বলবে যে কেন তুমি জীবনে কিছু করতে পারলে না আর তুমি যে
তার এত খেয়াল রেখেছ তাকে এত সময় দিয়েছো যখন তুমি এগুলো তাকে বলবে তখন সে কি
বলবে জানো আমি কি চেয়েছি আপনার সাথে সময়।কিন্তু সে রিলেশনের প্রথমে বলে
দিয়েছিল আমাকে কিন্তু অনেক সময় দিতে হবে।
যদি ছেলে হয়ে থাকো তাহলে নিজের ক্যারিয়ারকে প্রাধান্য দিয়ে নিজের মনের মানুষটাকে ভালোবাসো তাহলে তোমার ক্যারিয়ারও ঠিক থাকবে আর মনের মানুষও থেকে যাবে। তাই ছোটখাটো চিন্তা ভাবনা ছাড়ো কাপড় ছাড়ো আর উঠে যায় টেবিলে পড়তে বস আর যদি তুমি কোন জব করে থাকো তাহলে সেটা মনোযোগ দিয়ে কর দেখবে জীবনে আনন্দের অভাব হবে না আর কাছের মানুষ ও থেকে যাবে।
যদি ছেলে হয়ে থাকো তাহলে নিজের ক্যারিয়ারকে প্রাধান্য দিয়ে নিজের মনের মানুষটাকে ভালোবাসো তাহলে তোমার ক্যারিয়ারও ঠিক থাকবে আর মনের মানুষও থেকে যাবে। তাই ছোটখাটো চিন্তা ভাবনা ছাড়ো কাপড় ছাড়ো আর উঠে যায় টেবিলে পড়তে বস আর যদি তুমি কোন জব করে থাকো তাহলে সেটা মনোযোগ দিয়ে কর দেখবে জীবনে আনন্দের অভাব হবে না আর কাছের মানুষ ও থেকে যাবে।
আরেকটা কথা বলবো তোমাদের কাছে হয়তোবা খারাপ লাগতে পারে আজকাল না ভালোবাসা টাকা
দিয়ে কিনতে পাওয়া যায় যার কাছে অনেক টাকা থাকেতার ভালোবাসার মানুষ তাকে কখনো
ছেড়ে যায় না। তেতো হলেও এটাই সত্য কথা।
নিজের ভালো লাগাকে খুঁজে বের করুন এবং সেটাকে গুরুত্ব দিন
অনেক সময় দেখা যায় যে আমরা নিজের থেকে অন্যকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকি। যেমন
;
অন্য আরেকজনের কি ভালো লাগলো কি খারাপ লাগলো
অন্য আরেকজনের কি ভালো লাগলো কি খারাপ লাগলো
- কি খাচ্ছে ?
- কোথায় যাচ্ছে ?
- কি করছে ?
- কার সাথে মিশছে ?
এগুলো না ভেবে তোমার যা করা উচিত সেটা হলো ;
- তোমার কি ভালো লাগে ?
- কি করলে তুমি ভালো থাকো ?
- কি কি তোমার পছন্দ ?
- কি খেলে তোমার অনেক ভালো লাগে ?
টেনশন দূর করার সহজ উপায় ; এগুলোকে অনেক গুরুত্ব দাও কারণ দিনশেষে যে
নিজেকে গুরুত্ব দেয় না তাকে অন্য কেউ গুরুত্ব দেয় না। তোমার সম্মান যদি তুমি
নিজে না কর তাহলে লোককেও তোমার সম্মান করবে না। আপনাদের মধ্যে অনেকেরই দেখা যাবে
যে গান গাইতে ভালো লাগে নাচতে ভালো লাগে কারো বা অ্যাক্টিং ভালো লাগে বন্ধু
বান্ধবের সাথে ঘোরাফেরা করতে ভালো লাগে এগুলো না করে আপনারা অন্যের পছন্দমত জীবন
যাপন করতে শুরু করে দেন।
হ্যাঁ এটা আপনার জীবন সঙ্গী হয় তাহলে অবশ্যই তার পছন্দ-অপছন্দের মূল্যায়ন করতে
হবে কিন্তু কিছু জিনিস আপনার একান্তই ব্যক্তিগত হয়ে থাকে যেমন আপনার বন্ধুবান্ধব
যদি আপনার ছেলে কিছু বন্ধু হয়ে থাকে একটা ছেলের তো আর ছেলে বন্ধু থাকার কোন
অন্যায় না আপনি তাদের সাথে সময় দিবেন ঘোরাফেরা করবেন আপনার ভালো লাগবে।
আর আপনি যদি একটা ঘরের মধ্যে বসে শুধু একজনের সাথে কথাই বলে যান বন্ধু-বান্ধবের সাথে না ঘোরাফেরা করেন বাইরে না বের হন একটা ছেলের জন্য এটা খুবই দুঃখজনক একটা বিষয় কারণ সে তার আসল জীবনটা উপভোগ করছে না তাই আমি আপনাদের একটাই কথা বলব নিজের পছন্দকে মূল্যায়ন করুন নিজের ভালোবাসার মানুষগুলোর সাথে কথা বলুন অনেক বেশি যদি মন খারাপ হয় তাহলে মাকে কল দিন পায়ের সাথে কথা বলুন দেখবেন মন একদম শান্ত হয়ে গেছে।
আর আপনি যদি একটা ঘরের মধ্যে বসে শুধু একজনের সাথে কথাই বলে যান বন্ধু-বান্ধবের সাথে না ঘোরাফেরা করেন বাইরে না বের হন একটা ছেলের জন্য এটা খুবই দুঃখজনক একটা বিষয় কারণ সে তার আসল জীবনটা উপভোগ করছে না তাই আমি আপনাদের একটাই কথা বলব নিজের পছন্দকে মূল্যায়ন করুন নিজের ভালোবাসার মানুষগুলোর সাথে কথা বলুন অনেক বেশি যদি মন খারাপ হয় তাহলে মাকে কল দিন পায়ের সাথে কথা বলুন দেখবেন মন একদম শান্ত হয়ে গেছে।
বন্ধু থাকলে তার সাথে কথা বলুন হাসি ঠাট্টা করুন দেখবেন টেনশন নামক ফালতু জিনিসটা আপনার ব্রেনের আশেপাশেও আসতে পারবে না এরকম কিছু টিপস আপনাদেরকে দিলাম কারণ টেনশন নামের এই ভাইরাসটি সবার জীবনেই কমবেশি থাকে আমার নিজেরও আছে কিন্তু আমি সবসময় চেষ্টা করি আমার বন্ধুদের সাথে থাকার ছোট ছোট টেনশন এগুলোকে ইগনোর করার পরও কোন সমস্যা হলে সাথে সাথে বা আমার পরিবারের সাথে শেয়ার করি আর যদি গার্লফ্রেন্ড জনিত কোন সমস্যা হয় তাহলে ঠান্ডা মাথায় অপেক্ষা করি।
আমি যেগুলো আপনাদেরকে বললাম আপনারাও চাইলে এগুলো ট্রাই করে দেখতে পারেন দেখবেন
টেনশন অনেক কমে গেছে। কারন আমি যেগুলো বললাম সেগুলোই হলো টেনশন দূর করার সহজ
উপায়।
যাই হোক আজকের আলোচোনা আমি আর বেশি দূর আগাবো না কারণ আমার মত হয়তো আপনাদেরও
বেশি পড়াশোনা করতে ভালো লাগেনা পড়াশোনা অনেক বোরিং একটা কাজ তাই যখন খুব বেশি
টেনশন লাগবে খারাপ লাগবে তখন অবশ্যই কোন স্যাড সং শুনবেন না যখন আপনার মন খুব
খারাপ থাকবে তখন আপনি চেষ্টা করবেন ভালো ভালো গান শোনার মন যাতে ভালো করে এমন
গান। কারণ এটাই হলো টেনশন দূর করার সহজ উপায়।
লেখকের মন্তব্য
এতক্ষণ যা বললাম সব আমার ব্যক্তিগত মত ছিল টেনশন করা কখনোই ভালো কাজ নয় আপনাদের
মধ্যে যারা খুব বেশি টেনশন করে তাদের জন্য একটা সতর্কতা বলে দি যদি বেশি টেনশন
করেন তাহলে কিন্তু চুল পড়ে একদম টাকলা হয়ে যাবে তখন কিন্তু ভাই আরো টেনশন
বাড়বে কমবে না তাহলে এখন বলুন টেনশন করবেন আমার মনে হয় না এগুলো শোনার পরে আর
আপনার টেনশন করতে মন চাইবে। তো যাই হোক অনেক কথা বললাম আজকের মত এখানেই শেষ
করছি।
সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।
আকাশ সিটির নীতিমালা দেখে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url